Last Updated on 7th April 2024 by Mijanur Rahman
লাইকি হল বর্তমান বিশ্বে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং এপস গুলোর মধ্যে অন্যতম আরেকটি এপস। এটি ছোট ভিডিও তৈরি এবং তা সকলের মধ্যে শেয়ার করার জন্য একটি আদর্শ মাধ্যম। এটি আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
২০১৭ সালের জুলাই মাসে সিঙ্গাপুর ভিত্তিক একটি সংস্থা বিগো কর্তৃক এই অ্যাপ টি চালু করা হয়। অত্যাধুনিক স্পেশাল ইফেক্টস, ভিডিও শুটিং কৌশল এবং এডিটিং টুলের মাধ্যমে আকর্ষণীয় ভিডিও তৈরি করতে সাহায্য করে।
অ্যাপ্লিকেশনটিতে (4D) ৪ ডি এবং ডায়নামিক এর মতো বিশেষ ইফেক্ট ভিত্তিক ভিডিও শ্যুটিং এবং তৈরি এবং আপলোডের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ২০১৯ এ, এর মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী প্রায় ৮০.৭ মিলিয়ন এ উন্নীত হয়।
কীভাবে লাইকি এপ ডাউনলোড দিবেন?
আপনার নিজ অ্যাপ স্টোরে যান এবং স্মার্টফোনে লাইকি অ্যাপ ডাউনলোড করুন। এরপর আপনার ফোনে এই অ্যাপ ইনস্টল হয়ে গেলে অ্যাপটি ওপেন করুন। এবার দেখতে পাবেন যে আপনার স্ক্রিনের উপরের বাম কোণে ব্যবহারকারীর প্রোফাইল আইকন আসবে। এতে ক্লিক করুন। এর পর আপনার সামনে তাদের সাইটের কিছু নিয়ম নীতি ওপেন হবে। সেটায় ক্লিক করবেন। এরপর সাইন-আপ এ ক্লিক করতে হবে। সাইন-আপে শুরুতে আপনার মোবাইল নম্বর লিখুন। তারপর আপনাকে আপনার জন্ম তারিখ লিখতে হবে। এরপর আপনি আপনার পাসওয়ার্ড লিখতে অথবা এসএমএস কোড দিয়ে লগ ইন করতে পারেন। একবার আপনি সফলভাবে এতে লগ ইন করার পরে, ব্যবহার শুরু করতে পারেন।
নিচে গুগল প্লে স্টোর থেকে যেভাবে লাইকি এপ ডাউনলোড দিবেন তা চিত্রে দেখানো হলঃ
লাইকি ভিডিও কিভাবে বানাবেন?
সেরা অনলাইন লাইকি ভিডিও কনভার্টার অ্যাপ দিয়ে খুব সহজেই লাইকির ভিডিও বানানো যায় এবং অ্যাপগুলির অধিকাংশই বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়।
১। Light MV – URL: https://lightmv.com/
আপনি যদি ওয়াটারমার্ক ছাড়াই একটি পুরস্কারপ্রাপ্ত লাই্কি ভিডিও তৈরি করতে চান, তাহলে Light MV ব্যবহার করতে পারেন। এটি অনলাইন ভিডিও বানানোর জন্য বিনামূল্যে এবং শত শত সুন্দর টেমপ্লেট অফার করে। প্রথমে একটি টেমপ্লেট নির্বাচন করুন, একটি ভিডিও বা চিত্র যুক্ত করুন এবং কাজ শুরু করুন। মজার ব্যাপার হল, Light MV ভিডিও সম্পাদনা এবং তৈরির জন্য ডেস্কটপ এবং মোবাইল উভয় অ্যাপই প্রদান করে। এটি খুবই ব্যবহার বান্ধব এবং জনপ্রিয়।
২। Bee Cut– URL: https://beecut.com/
Bee Cut হলো আরেকটি চমৎকার জনপ্রিয় লাইকি কনভার্টার যা উইন্ডোজ, ম্যাক, অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস এবং অনলাইনে কাজ করে। এই অ্যাপটি অত্যাশ্চর্য ট্রানজিশন, ফিল্টার, ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস, মিউজিক, ভয়েসওভার এবং আরও অনেক কিছু যোগ করে ভিডিওগুলিকে নতুন করে তুলতে সাহায্য করতে পারে। বেসিক এডিটিং ফাংশন যেমন ট্রিমিং, মার্জ এবং পিকচার-ইন-পিকচার ভিডিও তৈরি করা যায় এর মাধ্যমে।
৩। We Video– URL: https://www.wevideo.com/
আরেকটি চমৎকার জনপ্রিয় লাইকি কনভার্টার হল We Video। এই অ্যাপের মাধ্যমে, মাত্র কয়েকটি মাউস ক্লিকের মাধ্যমে ব্যবসা, শিক্ষাগত এবং সামাজিক সিনেমা তৈরি করা যাবে। এটি দ্রুত এবং নমনীয়। ব্যবহারকারীরা ভিডিও, মিউজিক ট্র্যাক এবং ফটো সহ ১ মিলিয়নেরও বেশি স্টক সামগ্রী ডাউনলোড করতে পারে এখান থেকে। এটি ওয়েব ব্রাউজার, মোবাইল এবং ডেস্কটপে কাজ করে।
৪। magisto– URL: https://www.magisto.com/video-maker
এটি আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম। এটি ছবি এবং ভিডিওগুলিকে একটি ফ্ল্যাশ-এ পুরস্কারপ্রাপ্ত সামগ্রীতে রূপান্তরিত করবে। এই অনলাইন ভিডিও এডিটরটি ব্যবহার করা সহজ। একটি ভিডিও আপলোড করার পাশাপাশি মজার প্রভাব, স্টিকার, এবং ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক যোগ করা যায়। সংক্ষেপে, ম্যাজিস্টো আপনাকে অল্প সময়ের মধ্যে এই সাইটে পপুলার হতে সাহায্য করবে। এর বেশ কিছু ফ্রি টেমপ্লেটও রয়েছে।
৫। clideo– URL: https://clideo.com/video-maker
ভিডিও এর জন্য সহজ এবং খুব কার্যকরী হলো Clideo। এই অনলাইন ভিডিও নির্মাতা যে কোন ওয়েব ব্রাউজার এবং ভিডিও ফরম্যাটের সাথে কাজ করে। ক্লিডিও ফিল্টার, ইফেক্ট, ক্রপিং, কাটিং ইত্যাদি যোগ করে ভিডিও আরও সুন্দর আর আকর্ষণীয় করতে সাহায্য করে। এটি ব্যবহার করা খুব সহজ।
কিভাবে লাইকি ফরম্যাটে ভিডিও কনভার্ট করবেন?
উইন্ডোজ কিংবা ম্যাক ওএসে (Operating System) ডেস্কটপের জন্য সেরা ভিডিও কনভার্টার Wonder share Uni Converter যা ব্যবহার করে একটি ভিডিও তৈরি করা যায়। লাইটরুম এবং ফটোশপের মতো অন্যান্য ডেস্কটপ ফাইল এডিটরগুলির তুলনায়, এই অ্যাপটি ব্যবহার করা সহজ। এটি সমস্ত অডিও, ভিডিও এবং ইমেজ ফাইল ফরম্যাট সমর্থন করে। একটি ভিডিও আপলোড করার পর, সাবটাইটেল, স্পেশাল ইফেক্ট, বিভাজন, মার্জ, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ইত্যাদি যোগ করে এডিট করা যাবে। Wonder share Uni Converter ব্যবহার করে লাইকে ভিডিও রূপান্তর করার ধাপগুলি দেওয়া হল:
ভিডিও ফাইল আপলোডঃ
Wonder share Likee ওপেন করে কনভার্টার টুল ক্লিক করুন। এখন আপনার ভিডিওটি কনভার্টারে টেনে আনুন এবং ড্রপ করুন এবং ভিডিও ফাইল যুক্ত করুন। এতে অনেক ভিডিও ফাইল আপলোড করা যাবে।
ভিডিও এডিটঃ
আপনি আপনার আপলোড করা ভিডিও থাম্বনেইলে তিনটি আইকন দেখতে পাবেন। ভিডিও কাটা এবং অংশগুলিকে সাজাতে করতে, ট্রিম আইকনে ক্লিক করুন। আপনি ক্রপ, ঘোরানো, উল্টানো, সাবটাইটেল যুক্ত করতে, ইফেক্ট প্রয়োগ করতে ক্রপ আইকনে ক্লিক করতে হবে।
রূপান্তর এবং সংরক্ষণঃ
আউটপুট ফরম্যাট মেনুতে ক্লিক এবং ভিডিও ট্যাবের নিচে লাইক বাটন ক্লিক করতে হবে। স্টার্ট অল -এ ক্লিক করার আগে ভিডিও রেজোলিউশনও সেট করতে পারেন। এরপর লাইকিতে আপনার ভিডিও আপলোড করুন।
লাইকি ভিডিও এর জন্য কিছু টিপস
সরাসরি লাইকিতে ভিডিও তৈরি করা খুব সহজ। এছাড়াও একটি তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ বা সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে একটি ভিডিও তৈরি করতে পারেন সেক্ষেত্রে, লাইকি ভিডিও ডাইমেনশন এবং স্পেক্স সম্পর্কে কিছু বিষয় জেনে নেওয়া দরকার। এর সর্বোচ্চ ভিডিও দৈর্ঘ্য: ৪০ সেকেন্ড। ভিডিও মাত্রা: ১০৮০*১৯২০। ফ্রেম অনুপাত ৯:১৬। ফাইলের ধরন: MOV এবং MP4। ভিডিও কোড: H.264 এনকোডেড।
লাইকির মাধ্যমে টাকা আয়ঃ
আপনি যদি লাইকিতে ভিডিও দিয়ে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে লাইকি হতে পারে আপনার জন্য আদর্শ মাধ্যম। আপনি খুব সহজেই ছোট ছোট ভিডিও দিয়ে লাইকির মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন। নিচে কিভাবে টাকা আয় করবেন সেগুলা আলোচনা করা হল।
হ্যাস ট্যাগঃ
হ্যাস ট্যাগ দেখতে খুব সাধারন হলেও এর মুল্য অনেক। লাইকিতে অবশ্যই আপনারা এই ধরণের ট্যাগ দেখে থাকবেন। এই ধরণের ট্যাগ মূলত ব্যবহার করা হয় যে আপনি কি ধরণের ভিডিও প্রকাশ করছেন তা বুঝাতে এবং তা লাইকির দর্শক দের কাছে তুলে ধরতে। অনেক কোম্পানি তাদের পণ্যের প্রচারের জন্য ও এই হ্যাস ট্যাগ ব্যবহার করে থাকেন। এই হ্যাসট্যাগের উপর ভিত্তি করে তারা লাইকি কোম্পানি কে একটা অর্থ প্রধান করে। যাদের হ্যাসট্যাগ করা ভিডিও তে বেশি লাইক আসে তারা এর একটি অংশ কমিশন পায় বা কোম্পানি প্রদান করে। এইভাবে হ্যাসট্যাগ ভিডিও এর মাধ্যমে ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।
তাদের নিয়ম অনুযায়ী সর্বনিম্ন ২০ ডলার আপনি তুলতে পারবেন। এই প্রাইজমানি আপনি খুব সহজেই লাইকি ওয়ালেট দিয়ে তুলতে পারবেন। তাই ট্রাই করবেন মাসে যত বেশি হ্যাস ট্যাগ কম্পিটিশনে অংশগ্রহণ করা যায়।
স্পন্সরঃ
স্পন্সর বর্তমানে মার্কেটিং জন্য খুবই প্রচলিত একটি মাধ্যম। অনেক কোম্পানি তাদের প্রোডাক্ট লঞ্জ করার পর তার মার্কেটিং বা পরিচিতি বাড়ানোর জন্য স্পন্সরশীপ দিয়ে থাকেন। সেক্ষেত্রে তারা খুজে বের করেন যে কারা খুব জনপ্রিয় এবং ভালো কন্টেন্ট ক্রিয়েট করে এবং কাদের ভিডিওতে বেশি ভিউ রয়েছে। আপনার যদি ভালো কন্টেন্ট করার দক্ষতা থাকে এবং ভালো কন্টেন্ট করার মাধ্যমে আপনার ফলোয়ার বা জনপ্রিয়তা বাড়াতে পারেন তাহলে অবশই আপনিও স্পন্সর পাবেন। তখন তারা আপনাকে তাদের কোম্পানির মার্কেটিং এর জন্য এক্তা হ্যান্ডসাম এমাউন্টে হায়ার করে নিবে। তারা আপনার ভিডিওর স্পন্সর করবে আর তার বিনিময়ে আপনি তাদের পণ্যের প্রচার বাড়াবেন। এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই মাসে প্রায় ৫০০ থেকে ১০০০ ডলার এর মতো ইনকাম করতে পারবেন। তাই ভালো কন্টেন্ট এর দিকে মননিবেশ করুন।
আরো পড়ুনঃ প্রোগ্রামিং কি এবং কেন? জেনে নিন কোন প্রোগ্রামিং ভাষাগুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
লাইকি কম্পিটিশনঃ
এই সাইটে তারা তাদের ব্যাবহারকারিদের জন্য প্রতিনিয়তই কিছু না কিছু কম্পিটিশন বা চ্যালেঞ্জ রাখে। এসব চ্যালেঞ্জে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমেও আপনি খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য প্রথমে আপনার ড্যাসবোর্ডে যেতে হবে। সেখান থেকে মেসেজ ক্লিক করে কন্টেস্ট অপশনে ক্লিক করবেন। এর পর আপনার ইচ্ছা মতো কন্টেস্ট সিলেক্ট করে নিবেন। তাদের প্রতিটি কম্পিটিশন এ আলাদা আলাদা রুলস থাকতে পারে। তাই সেই নিয়ম মেনে ঠিক মতো ইউনিক কন্টেন্ট দিয়ে ভিডিও মেক করে সঠিক হ্যাসট্যাগ আর ভালো টাইলেল আর কভার দিয়ে আপলোড দিবেন। এর মাধ্যমেও আপনি একটা ভালো ইনকাম করতে পারবেন।
ভিডিও লাইভঃ
এই সাইটের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ফিচার হলো তাদের লাইভ ভিডিও অপশন। যার মাধ্যমে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করা যায়। তবে এক্ষেত্রে তাদের কিছু রুলস থাকে। যেমন এমনি এমনিই আপনি লাইভ ভিডিও করার পারমিশন পাবেন না। এজন্য আপনাকে লেভেল ৩৫ কমপ্লিট করতে হবে। এর পরই আপনি লাইভে আসতে পারবেন। লাইভে আসার পর আপনার ভিডিও দেখে দর্শকদের ভাল লাগলে তারা আপনাকে উপহার পাঠাবে। সেই উপহার সহজেই টাকায় রুপান্তর করে নিতে পারবেন। লাইকি আপনাকে প্রতি উপহারের জন্য ১ থেকে শুরু করে ১০০/২০০ ডলার পর্যন্ত দিতে পারে। অর্থাৎ আপনার হাতেই নির্ভর করছে আপনার ভালো উপার্জন। আপনার যদি ভালো কন্টেন্ট মেক করার দক্ষতা থাকে তাহলে অবশই আপনি ভালো কিছু করতে পারবেন।
ক্রাউন বা মুকুটঃ
এই অ্যাপ এর একটি মজার বিষয় হলো যে যাদের ফলোয়ার বেশি তাদের মুকুট বা ক্রাউন প্রদান করে থাকে। এর লেভেল থাকে ৩ টি। কে-১ ক্রাউন, কে-২ ক্রাউন, কে-৩ ক্রাউন। এটা আপনার আয়ের একটি ভালো মাধ্যম হতে পারে। কোনো ব্যবহারকারি যদি কে-১ ক্রাউন লাভ করে তাহলে সাইট তাকে প্রতি মাসে ৪০০ ডলার করে পে করে। আর কেউ যদি কে-২ ক্রাউন লাভ করে তাহলে সাইট তাকে প্রতি মাসে ২০০ ডলার করে পে করে। আর কেউ যদি কে-৩ ক্রাউন লাভ করে তাহলে সাইট তাকে প্রতি মাসে ৫০ ডলার করে পে করে। তাই খুব সহজেই ভালো কন্টেন্ট এবং ভালো মানের ভিডিও দিয়ে আপনিও আপনার ফলোয়ার বাড়িয়ে ক্রাউন লেভের বাড়ানোর মাধ্যমে আপনার ইনকাম বাড়াতে পারেন।
একাউন্ট বিক্রিঃ
একাউন্টের অবস্থা ভালো পর্যায়ে থাকলে আপনি চাইলে আপনার একাউন্ট খুব ভালো মুল্যে সেল করে ভালো টাকা আয় করতে পারবেন। ভালো একাউন্ট পেলে বেশি টাকা দিয়ে হলেও অনেকে মুখিয়ে থাকে এইসব একাউন্ট কেনার জন্য।
বর্তমান বিশ্বে লাইকি খুব জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। এটি আপনার আয়েরও একটি ভালো মাধ্যম হতে পারে। তাই আপনার যদি স্কিল থাকে তাহলে আপনিও লাইকিতে একাউন্ট করে ইনকাম করতে পারেন।
বিঃদ্রঃ এই ব্লগের প্রত্যেকটা ব্লগ পোস্ট Sylhetism ব্লগের নিজস্ব ডিজিটাল সম্পদ। কেউ ব্লগের কোন পোস্ট কিংবা আংশিক অংশ ব্লগের কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া কপি পেস্ট করে অন্য কোথাও প্রকাশ করলে ব্লগ কর্তৃপক্ষ ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে মামলা করার অধিকার রাখে। এবং অবশ্যই কপিরাইট ক্লাইম করে যে মাধ্যমে এই ব্লগের পোস্ট প্রকাশ করা হবে সেখানেও অভিযোগ সাবমিট করা হবে।
ধন্যবাদ, ব্লগ কর্তৃপক্ষ।
✅ যেসব প্রশ্ন বেশি জিজ্ঞেস করা হয়✅
প্রশ্নঃ লাইকি (Likee) কবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে?
✅উত্তরঃ ২০১৭ সালে
প্রশ্নঃ লাইকির প্রতিষ্ঠাতা কে?
✅উত্তরঃ Jason Hu ( জ্যাসন হু)
প্রশ্নঃ লাইকি (Likee) কোন দেশের এপ? লাইকি কোন দেশের কম্পানি?
✅উত্তরঃ সিঙ্গাপুর ( Singapore )
প্রশ্নঃ লাইকি কিভাবে ডাউনলোড দিবো?
✅উত্তরঃ গুগল প্লে স্টোর কিংবা এপল এপ স্টোর থেকে।