Last Updated on 7th April 2024 by Mijanur Rahman
স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয় এটা নিয়ে অনেকের চিন্তার শেষ নাই, তবে চিন্তার কোন কারণ নাই, যদি আপনি মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে কিছু সহবাসের নিয়ম নীতি পালন করতে হবে, তাছাড়া যদি আপনি অন্য কোন ধর্মের হয়ে থাকেন তাহলে আপনি নিজের ধর্মের নিয়ম পালন করবেন।
স্বামীকে আদর করা সুন্নত কাজ, আর একাজে অবহেলা করা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ নয়। অবেহেলায় সম্পর্ক দিন দিন খারাপের দিকে চলে যায়। তাই চলুন জেনে নেই স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয়? বা জামাইকে আদর করার নিয়ম।
কোরআন ও হাদিসে স্পষ্টভাবে উল্লেখ্য আছে অর্থাৎ “তোমাদের স্ত্রীরা হল তোমাদের জন্য শষ্যক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার করো”- (সূরা আল-বাকারাহ ২২৩)। অর্থাৎ যেমনভাবেই ইচ্ছা কর। সামনের দিক দিয়ে ও পিছনের দিক দিয়ে ।
আর এ ব্যাপারে অনেক হাদীস রয়েছে। দু’টি উল্লেখের মাধ্যমে যথেষ্ট মনে করছি।
প্রথম হাদীসঃ
জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ইয়াহুদীরা বলতো, যদি স্বামী স্ত্রীর পিছন দিক দিয়ে তার সম্মুখভাগে সহবাস করে তাহলে সন্তান ট্যারা হবে।
অতঃপর অর্থাৎ “তোমাদের স্ত্রীরা হল তোমাদের জন্য শষ্যক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার করো”- (সূরা আল-বাকারাহ ২২৩)।
এই আয়াতটি অবতীর্ণ হয়। রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তারপর বললেন, সম্মুখ ও পিছন উভয় দিক দিয়ে করা যাবে যদি তা লজ্জাস্থান হয়। বুখারী ৮/১৫, মুসলিম ৪/১৫৬
দ্বিতীয় হাদীসঃ
ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, আনসারী মূর্তি পূজকদের এ গোত্রটি ইয়াহুদী আহলে কিতাবদের এ গোত্রের সাথে বসবাস করতো। আর আনসারগণ জ্ঞানের দিক দিয়ে ইয়াহুদীদেরকে অনেক ক্ষেত্রেই অনুসরণ করতো । আর আহলে কিতাবদের একটি অভ্যাস ছিল যে, তারা শুধুমাত্র তাদের স্ত্রীদের এক দিক দিয়েই সহবাস করতো। আর স্ত্রী তার দ্বারা সবচেয়ে বেশি আবৃত হতো ।
সুতরাং আনসারদের এই গোত্রটি ইয়াহুদীদের ঐ কাজটি গ্রহণ করেছিল। আর কুরাইশদের এ গোত্র তাদের মহিলাদেরকে নিকৃষ্টভাবে খোলাখুলি করতো এবং তাদেরকে সম্মুখ দিয়ে, পিছন দিয়ে, চীৎ করে, উপভোগ করতো । অতঃপর মুহাজিরগণ যখন মদীনায় আগমন করলেন, তখন একজন কুরাইশী ব্যক্তি আনসারী এক মহিলাকে বিবাহ করলেন। সে তার স্ত্রীর কাছে তাদের নিয়মে কাজ করলেন।
কিন্তু মহিলা তা খারাপ মনে করলেন এবং বললেন, আমাদেরকে শুধুমাত্র একদিক দিয়েই সহবাস করা হয় । সুতরাং তুমি তা-ই কর নতুবা আমার থেকে দূরে থাক ।
এমনকি তার ব্যাপারটি বিরাট আকার ধারণ করল। শেষ পর্যন্ত আল্লাহর রসূল সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট সংবাদ পৌছাল । অতঃপর আল্লাহ তা’আলা এই আয়াতটি নাযিল করলেন। “তোমাদের “তোমাদের স্ত্রীরা তোমাদের জন্য ক্ষেতস্বরূপ, তোমরা যেভাবে ইচ্ছা ব্যবহার করতে পারো”- (সূরা আল-বাকারাহ ১২৩)
অর্থাৎ সম্মুখ করে, পিছনে করে ও চীৎ করে। মূল উদ্দেশ্য তার দ্বারা সন্তান হওয়ার স্থান যেন হয়। এই দুই হাদিস দ্বারা এটাই প্রমাণ করে যে যেকোন পজিশনে সহবাস করা যায়েজ ,তবে সেটা হতে হবে যৌনাঙ্গ, কোনভাবেই নিতম্বের রাস্তা না। এ নিয়ে অন্য এক সাহাবী যখন মহানবী (সাঃ) কে বলেন তখন তার উত্তর ছিলো এমন, চলুন দেখে নেই
হাদিসটিঃ
“খুযাইমাহ বিন সাবিত (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নিশ্চয় এক ব্যক্তি নাবী সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে মহিলাদের নিতম্বে সহবাস করা সম্পর্কে বা পুরুষ মহিলার নিতম্বে সহবাস করা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করল।
নাবী সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম উত্তর দিলেন যে, বৈধ। অতঃপর যখন সে ফিরে যাওয়ার ইচ্ছা করল, নাবী সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে ডাকলেন । বা তাকে ডাকার আদেশ করা হল, সুতরাং তাকে ডাকা হল। নাবী সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি কেমন বললে?
কোন দুই ছিদ্রতে পিছন থেকে সম্মুখে হাঁ এটা বৈধ, না পিছন থেকে পিছনে, না বৈধ না। নিশ্চয় আল্লাহ্ হাক্ক-এর ব্যাপার লজ্জাবোধ করেন না। তোমরা মহিলাদের নিতম্বে সহবাস করোও না।” ইমাম শাফেয়ী ২/২৬০, আল বায়হাকী ৭/১৯৬
স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয়?
উপরের হাদিস অনুসারে এটাই প্রমাণ হয় স্বামীকে আদর করতে হলে যেকোন ভাবে আদর করা যাবে। এবং স্বামী যেভাবে চায় সেভাবে আদর করা যাবে। তবে দুইটা জিনিষ মাথায় রাখতে হবে। নিতম্ব দিয়ে আদর করা হারাম, এবং স্বামী যদি বলে স্ত্রীর লজ্জাস্থান চোষতে ও আদর করতে সেটাও করা যাবে না। এছাড়া স্বামীকে যেকোন ভাবে আদর করতে পারবেন। চলুন দেখে নেই স্টেপ বাই স্টেপ কিভাবে স্বামীকে আদর করবেন।
প্রথমতঃ
স্বামীকে আদর করার প্রথম ধাপ হচ্ছে, নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা। ইসলামে বলা হয়েছে “পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ইমানের অঙ্গ” তাই নিজেকে পরিষ্কার রাখবেন। নিজের বগল, লজ্জাস্থানের চুল পরিষ্কার রাখবেন। এবং সাজগুজ করবেন, ভালো সুগন্ধি মাখবেন। ভালো সুগন্ধি স্বামীদের পাগল করে দেয়। তো দেখা গেছে আপনি নিজে আদর করতে চাইতেসেন স্বামী উল্টো আপনাকে আদর করা শুরু করে দেবে।
দ্বিতীয়তঃ
আদরের ক্ষেত্রে নিরিবিলি স্থান নির্বাচন করতে হবে, এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ যখন দুজন উত্তেজিত হবেন তখন কৌলাহল বা জনসমাগম এই উত্তেজনা কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ধূলিসাৎ করে ফেলবে।
তৃতীয়তঃ
আমাদের মধ্যে ৯০% মেয়ে কিংবা মহিলারা জানিনা স্বামীকে কিভাবে খুশি করতে হয়। ফলে আমাদের সংসারে লেগে থাকে নানান ধরনের অশান্তি, স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক একসময় হয়ে উঠে বিষাক্ত। সুখী দাম্পত্য সম্পর্কের জন্য প্রণয় একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি কখনো অবহেলা করা যাবে না। আনন্দদায়ক মিলনের জন্য একজন আরেকজনকে উদ্বুদ্ধ করতে বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করা উচিত।
প্রণয় উভয়ের জন্যই দরকার। তবে স্ত্রীকে উদ্বুদ্ধ করতে স্বামীর জন্য এটা করা বেশি প্রয়োজন। নারীরা পুরুষদের মতো মুহূর্তেই উত্তেজিত হয় না। তাদের অনেক বেশি সময় লাগে। তাই স্ত্রীকে অপ্রস্তুত করে সহবাস করলে সে নিজের চাহিদা মেটাতে পারলেও, তার চাহিদা পূরণ হবে না। সব সময় এরকম হলে স্ত্রী হতাশ হবে। দাম্পত্য সম্পর্কে চিড় ধরবে।
স্ত্রীকে উত্তেজিত করতে স্বামীর একটু ধৈর্য ধরে সময় নেয়া উচিত। যখন সে দেখবে স্ত্রী তাকে গ্রহণ করতে প্রস্তুত শুধু তখনই সে মিলিত হবে। স্ত্রীকে অসন্তুষ্ট রেখে শুধু নিজের চাহিদা পূরণ করা স্বামীর অহংকার প্রকাশ করে। এরকম স্বামীরা তাদের স্ত্রীদের আসলে ভালোবাসে না। তারা কেবল নিজের আনন্দ নিয়েই সন্তুষ্ট।
এক বর্ণনায় নবি বলেছেন,
“তির ছোড়া, নিজের ঘোড়াকে প্রশিক্ষণ দেয়া, স্ত্রীর সাথে খেলাধুলো ছাড়া মুসলিমদের সব খেলাধুলো অনর্থক। ওগুলো প্রশংসনীয় কাজ।” সহিহ বুখারী ১৯৯১
ইমাম গাজ্জালি ‘ইহ্ইয়া উলুমুদ্দিন’, ইমাম দায়লামি ‘মুসনাদ আল- ফিরদাউস’ বইতে উল্লেখ করেছেন, নবি বলেছেন,
“তোমাদের কেউ যেন তার স্ত্রী কাছে ‘বার্তাবাহক’ ছাড়া পশুর মতো না আসে।” জিজ্ঞেস করা হলো, বার্তাবাহক কী? তিনি বললেন, ‘চুম্বন ও [প্রণয়ঘটিত] কথা।
সঙ্গীকে চুমু দেয়া প্রণয়ের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। নবিজির সুন্নাহ।
আয়িশা বলেছেন, “নবি তাঁর এক স্ত্রীকে চুম্বন করে [বাড়িতে] অজু না করেই মাসজিদে চলে গেলেন।”
বর্ণনাকারী উরওয়া মা আয়িশাকে জিজ্ঞেস করেন, সেটা নিশ্চয় আপনি? কথাটি শুনে আয়িশা মুচকি হাসেন।*
হাদিসটি স্ত্রীকে চুমু দেবার প্রতি উৎসাহিত করার পাশাপাশি ঘরে ঢোকার ও বের হবার সময়ে তাকে চুমু দেবার গুরুত্বের প্রতিও নির্দেশ করে। প্রিয় নবিজির সুন্নাহও ছিল এটি।
অতএব বাসা থেকে বের হওয়ার সময় স্ত্রীকে স্নেহভরে চুমুর মাধ্যমে অভিবাদন করা উচিত। ঘরে ঢুকেই খাবার প্রস্তুত কিনা বা কেউ ডেকেছিল কিনা এমন প্রশ্ন করা বেমানান । আবেগমাখা চুম্বন নবিজির সুন্নাহ। আয়িশা বলেছেন “নবি রোজা থাকা অবস্থায় তাকে চুমু দিতেন। তার জিহ্বা চুষতেন ।” সুনানে তিরমিজ ৮৬, সুনানে আবু দাউদ ১৮১, সুনানে নাসায়ী ১৭০
চতুর্থথ
ঠিক এভাবে স্বামী-স্ত্রী দুজনের উচিত আদরের সময় আবেগসহ একজন আরেকজনকে চুমু দেয়া। আর এতে লালা আদান-প্রদান হলেও সমস্যা নেই। এমন অবস্থায় একজন আরেকজনের জিহ্বা চোষা শুধু অনুমোদিতই নয়, নবিজির সুন্নাহ। সে হিসাবে স্ত্রীর স্তন চোষাও যায়েজ। তবে অবশ্যই খিয়াল রাখতে হবে স্ত*ন থেকে যেনো দু*ধ বের না হয়। স্ত্রীর দু*ধ খাওয়া হারাম।
চাইলে একে অপরের ঠোঁটের উপর বা নিচের অংশও চোষা যেতে পারে। এমনকি অন্যজন ব্যাথা না পেলে হালকা কামড়ও দেয়া যেতে পারে। চুম্বন শুধু ঠোঁট আর মুখের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। চাইলে গাল, কপাল, নাক, কানের পেছনে বা কানের লতি চোষা, চোখের পাতা, ঘাড়ের পেছনে, হাতের তালু, কব্জি, আঙুল, বাহু, পেট, নাভি, বুক, স্তন, পিঠ, হাঁটুর পেছনের অংশ, ঊরু ও পা-সহ শরীরের অন্য অঙ্গেও চুমু দেয়া যায়। অর্থাৎ, সঙ্গীর পুরো শরীরে চুমু দেয়া যাবে। চুমুর পাশাপাশি চোষাও অনুমোদিত।
লজ্জাস্থানের আশপাশে খেয়াল রাখতে হবে যেন কোন অপবিত্র কিছু মুখে না লাগে। কারণ, অপবিত্র বস্তু গিলে ফেলা সুস্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ। তাই লজ্জাস্থানের বেশি কাছে মুখ নিয়ে না যাওয়াই উত্তম।
পঞ্চম
সহবাসের ক্ষেত্রে পুরুষ মানুষ খুব দুর্বল হয়ে থাকে। তবে পুরুষকে সঠিকভাবে আদর করে উত্তেজিত করতে পারলে সে দীর্ঘ সময় মিলন করতে পারবে। এ বিষয়ে কোন স্পষ্ট হাদিস আমি পাইনি। তবে বৈজ্ঞানিক অনেক জার্নাল ও মেডিকেল বইয়ে দেখেছি মিলনের আগে চুম্বন, লেহন, মর্দন ইত্যাদিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। এবং ভাল ভাল খাবার যেমন, গরুর গোশত, ফলমুল, মেথি, রসুন, লবাঙ্গ ইত্যাদি খেতে উৎসাহিত করা হয়েছে।
এর ফলে স্বামী স্ত্রী উভয়েই বেশি উত্তেজিত হয়। দুজন যতবেশি উত্তেজিত হবে তাদের লজ্জাস্থানে তত বেশি রক্ত চলাচল করবে। ফলে দীর্ঘ সময় মিলন করা যায়। ঠিক এভাবে স্বামীকে আদর করে উত্তেজিত করা যাবে। এ সব কিছুই ইসলামে যায়েজ আছে, যার ফলে দীর্ঘ সময় মিলন করা সম্ভব, ও স্বামী স্ত্রী দুজনই খুশি হবেন।
স্বামীকে কিভাবে আদর করলে খুশি হয়?
প্রত্যেক পুরুষই চায় তার স্ত্রীর কাছ থেকে ভালোবাসা বা আদর সোহাগ পেতে, খুব কম স্ত্রীই পারে স্বামীকে খুশি রাখতে, ফলে স্বামী পরনারী আসক্ত হয়ে যায়, পরে সংসারে শুরু হয় অশান্তি, পরকীয়া ও ডিভোর্সের মতো ঘটনা। তাই উপরের নিয়মগুলি ঠিকমতো অনুসরণ করলে আপনার স্বামী অনেক খুশি হবে।
সব পুরুষই অশ্লীলতা ভালোবাসে, তাই নিজের স্বামীর সাথে যতবেশি পারেন খোলামেলা হোন, তার যা ভাল লাগে করুন, থাকে প্রতিনিয়ত উত্তেজিত রাখুন। এখানে ইসলামের কোন বাধা নাই। বিশেষ করে পঞ্চম ধাপটা যদি প্রতিনিয়ত স্বামীর সাথে করতে পারেন তাহলে সে খুশি ত হবেই সেই সাথে আপনাকেও খুশি রাখবে, দেখবেন আপনার আপনাকে ভালোবেসে সঙ্গ পাওয়ার আশায় সবসময় আপনার আশেপাশে ঘুরবে।
স্বামীকে বিছানায় খুশি করার উপায়
স্বামীকে বিছানায় খুশি করার একমাত্র উপায় হলো তাকে মন থেকে ভালোবাসা, বিছানায় সে যা যা পছন্দ করে সেসব জিনিষ করা। উপরের পাছটি ধাপের পরে বিছানা অব্দি যে বেশি দায়িত্ব কাদে নিবে সে ই তার সঙ্গীকে সবচেয়ে বেশি খুশি করতে পারবে। স্বাভাবিকভাবে বিছনার দখল স্বামীর কাছে থাকলে স্ত্রী বেশি সুখ পাবে ও খুশি হবে, অপরদিকে বিছানার দখল স্ত্রী নিলে সে স্বামীকে সহজেই বিছনায় খুশি করতে পারবে।
শেষ কথা
তো বন্ধুরা এই ছিলো স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয় এর পাছটি ধাপ, এই ধাপগুলি অনুসরণ করলে আশা করি সব পুরুষই খুশি হবে, এবং স্ত্রীকে আদরের বিপরীতে আরো বেশি আদর করবে। আপনার স্বামী যদি বেশিক্ষণ মিলন করতে না পারে তাহলে হতাশ হবেন না, তাকে উৎসাহী করে তুলন।
আপনার উৎসাহে সে আরো বেশি সময় নিয়ে আপনাকে আদর করতে পারবে। আজকের মতো এখানেই বিদায়, দেখা হবে আগামী লেখাতে।