Last Updated on 7th April 2024 by Mijanur Rahman
প্রাইজবন্ড হলো বাংলাদেশ ব্যাংক দ্বারা পরিচালিত এক ধরণের কাগজের মুদ্রা। এটি এমন একটি সরকারী সঞ্চয় স্কিম, যা বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৪ সালে গৃহস্থালির সম্পদ সংগ্রহ এবং ক্ষুদ্র সঞ্চয়ীদের প্রণোদনা প্রদানের লক্ষ্যে চালু করেছিল। ১৯৫৬ সালে আয়ারল্যান্ডে সর্বপ্রথম এই প্রাইজবন্ড চালু হয়।
এই স্কিমের অধীনে এখন পর্যন্ত জারি করা বন্ডগুলি হোল্ডারদের বন্ডের মালিক হিসাবে গণ্য করা হয়। এই বন্ডগুলি আসলে সরকারী এবং সরকারের পক্ষ থেকে, বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক এই স্কিমের পুরো ব্যবস্থাপনার জন্য দায়ী।
প্রাইজবন্ড কোন সুদ বহন করে না। কিন্তু একটি নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে নিয়মিত পুরস্কার ড্র করার ব্যবস্থা আছে । ফলাফলের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট বন্ডের জন্য নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী পুরস্কার দেওয়া হয়।
প্রাইজবন্ডের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
- এটি বাংলাদেশ ব্যাংকের অফিস, অনুমোদিত বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকের শাখা, ন্যাশনাল সেভিং ব্যুরো এবং ডাকঘর থেকে কেনা যাবে। সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং যুক্তরাজ্যে প্রাইজ বন্ড বিক্রির একটি স্কিম যথাক্রমে জনতা ব্যাংক এবং সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ১৯৭৯ সালের নভেম্বরে এবং অক্টোবর ১৯৮০ সালে চালু করা হয়েছিল।
- প্রাইজ বন্ডের প্রথম ইস্যু ছিল ১০ টাকা মূল্যের, যা চালু করা হয়েছিল ১৯৭৪ সালের জুন মাসে । জুন ১৯৯৫ পর্যন্ত, ১০ টাকার প্রাইজ বন্ডের ৮২ টি সিরিজ বিক্রিতে রাখা হয়েছিল এবং জুন ১৯৯৫ এর শেষ পর্যন্ত বন্ডের প্রগতিশীল নেট বিক্রয় ১৬০ মিলিয়ন টাকায় দাঁড়িয়েছিল। একক সাধারণ ড্র পদ্ধতির অধীনে এই বন্ডগুলির মোট ১০০ টি ড্র দ্বিমাসিক ভিত্তিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
- ড্রয়ের পুরস্কার ছিল: প্রথম পুরস্কার ৫০,০০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য একটি), দ্বিতীয় পুরস্কার ১,০০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য একটি), তৃতীয় পুরস্কার ১,০০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য চারটি পুরস্কার), চতুর্থ পুরস্কার – ৫০০ টাকা ( প্রতিটি সিরিজের জন্য চারটি পুরস্কার), এবং পঞ্চম পুরস্কার – ১০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য নব্বইটি পুরস্কার)।
- ১৯৯৫ সালের জুলাই মাসে ১০ টাকা মূল্যের প্রাইজ বন্ড বিক্রি স্থগিত করা হয়েছিল। তারপর থেকে এই বন্ডগুলি ধীরে ধীরে বাজার থেকে প্রত্যাহার করা হচ্ছে। ২০০০ সালের জুনের শেষে বকেয়া পরিমাণ ছিল ১ মিলিয়ন টাকা। প্রাইজ বন্ডের দ্বিতীয় ইস্যু ছিল ৫০ টাকা মূল্যের।
- ১৯৯৫ পর্যন্ত, এই বন্ডের ২৯ টি সিরিজ বিক্রিতে রাখা হয়েছিল এবং ১৯৯৫ সালের জুনের শেষে ক্রমবর্ধমান বিক্রয় ৫৭০ মিলিয়ন টাকায় দাঁড়িয়েছিল। এই বন্ডের জন্য প্রাইজ ড্র এর পদ্ধতি ১০ টাকার প্রাইজ বন্ডের অনুরূপ ছিল। পুরস্কারের অর্থ অবশ্য আলাদা ছিল। প্রথম পুরস্কার, ২৫০,০০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য একটি); দ্বিতীয় পুরস্কার, ৫০,০০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য একটি); তৃতীয় পুরস্কার, ৫০০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য চারটি পুরস্কার); চতুর্থ পুরস্কার; ২৫০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য চারটি পুরস্কার); এবং পঞ্চম পুরস্কার, ৫০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য নব্বইটি পুরস্কার)। ১৯৯৫ সালের জুলাই মাসে এই বন্ডের বিক্রিও স্থগিত করা হয়েছিল এবং ২০০০ সালের জুনের শেষে ধারকদের বকেয়া ব্যালেন্স ছিল ১৫ মিলিয়ন টাকা।
- ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজ বন্ডের তৃতীয় এবং চলমান ইস্যুটি ১৯৯৫ সালের ২ জুলাই চালু করা হয়েছিল। এই সিরিজের পুরস্কার ড্র তিন মাসের ভিত্তিতে অনুষ্ঠিত হয় এবং পুরস্কারগুলি হল: প্রথম পুরস্কার, ১,০০০,০০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য একটি), দ্বিতীয় পুরস্কার, ৫০০,০০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য একটি); তৃতীয় পুরস্কার, ১০০,০০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য দুটি পুরস্কার); চতুর্থ পুরস্কার, ৫০,০০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য দুটি পুরস্কার); এবং পঞ্চম পুরস্কার, ১০,০০০ টাকা (প্রতিটি সিরিজের জন্য চল্লিশটি পুরস্কার)। অক্টোবর ১৯৯৬ সালে ১০০ টাকার বন্ডের প্রথম এবং দ্বিতীয় পুরস্কারের পরিমাণ যথাক্রমে ৬০০,০০০ টাকা এবং ৩২৫,০০০ টাকায় কমিয়ে আনা হয়েছিল। যাতে ড্রতে একটি বন্ড অন্তর্ভুক্ত করতে হয়। ড্রয়ের তারিখের দুই মাসের আগে এটি কিনতে হবে। ১৯৯৫-৯৬ সালে বন্ডের নিট বিক্রয় ১২৪১.২ মিলিয়ন টাকা ছিল এবং ১৯৯৯-২০০০ আর্থিক বছর শেষে ১৬৬৭.২ মিলিয়ন টাকায় উন্নীত হয়েছিল।
- ড্রয়ের পর দুই বছরের মধ্যে পুরস্কারের দাবি দাখিল করা যাবে। যেসব বন্ডের জন্য পুরস্কার বিতরণ করা হয় তাদের হোল্ডারদের কাছ থেকে তাদের সমান মূল্যে কেনা হয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকে দুই বছর পর্যন্ত সংরক্ষিত থাকে। পুরস্কারগুলি ২০১১ পর্যন্ত আয়কর থেকে মুক্ত ছিল, যখন সরকার পুরস্কারের অর্থের উপর ২০% আয়কর আরোপ করেছিল।
প্রাইজবন্ড অনেকটা লটারির মতো হলেও এটি আসলে কোনো লটারি নয়। লটারির ক্ষেত্রে আমরা দেখে থাকি যে তার একটা মেয়াদ থাকে এবং এতে অনেক সময় লসের সম্ভাবনাও থাকে। কিন্তু প্রাইজবন্ডের ক্ষেত্রে বিসয়টি অনেকটাই আলাদা। এক্ষেত্রে একবার ড্র হয়ে যাবার পরও এর মেয়াদ থাকে এবং এবং তা পরবর্তী ড্র এর আগ পর্যন্ত এর মেয়াদ থাকে। এছাড়াও কেউ চাইলে কয়েকবার ড্র করার পর তা ভাঙিয়ে আবার টাকা আনতে পারে।
প্রাইজবন্ড কেনার নিয়মঃ
এর জন্য আলাদা কোনো ফিক্সড নিয়ম নেই। আমাদের দেশে শিশু কিশোর থেকে বয়স্ক যে কেউই এটা খুব সহজেই কিনতে পারবে। এর টিকিট যার কাছে থাকবে, সেই এর মালিক বলে বিবেচিত হবে। একজন ব্যাক্তি তার ইচ্ছামতো যত খুশি এবং যত টাকার ইচ্ছা কিনতে পারবে। এর জন্য কোনো জন্ম নিবন্ধন কাগজ বা জাতীয় পরিচয়পত্র লাগবে না। অপ্রাপ্তবয়স্ক সহ যে কোন বাংলাদেশী যে কোন পরিমাণে বন্ড ক্রয় করতে পারে। ড্র করার তারিখের কমপক্ষে ৬০ দিন আগেই শুধুমাত্র প্রাইজ বন্ডই ড্রয়ের যোগ্য। বন্ড বাংলাদেশ ব্যাংকের অফিস, অনুমোদিত বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকের শাখা, ন্যাশনাল সেভিং ব্যুরো এবং ডাকঘর থেকে কেনার জন্য পাওয়া যায়। এ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য মতিঝিলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রাইজবন্ড শাখায় পাওয়া যাবে। প্রয়োজনীয় তথ্য সেখান থেকে সংগ্রহ করা যাবে। বন্ডটির সম্পূর্ণ লেনদেন এ শাখাতে সম্পন্ন হয়ে থাকে।
অনলাইনে প্রাইজবন্ড ক্রয়ঃ
বাংলাদেশ ব্যাংক কিংবা কোন সরকারি প্রতিষ্ঠান অনলাইনে প্রাইজবন্ড বিক্রি করে না, তবে কিছু তৃতীয় পক্ষ আছে যারা আপনার হয়ে অনলাইনে আপনাকে প্রাইজবন্ড ক্রয় করতে সাহায্য করতে পারে। বিনিময়ে আপনার কাছ থেকে এককালীন একটা চার্জ তারা নিবে। এর মধ্যে একটি হলো প্রাইজবন্ড চেকার, আপনি তাদের ওয়েব সাইটের মাধ্যমে কিংবা তাদের এপসের মাধ্যমে অনলাইনে প্রাইজবন্ড ক্রয় করতে পারবেন। করোনা মহামারির কারণে তাদের এই সেবা চালু আছে কি না তা জানতে তাদের ওয়েব সাইট ঘুরে আসতে পারেন এই ঠিকানায়ঃ https://prizebond-checker.com/
অনলাইনে প্রাইজবন্ড ক্রয করতে তাদের ওয়েব সাইটের পাশাপাশি তাদের মোবাইল এপসও কাজে লাগে।
আরো পড়ুনঃ কর্মসংস্থান ব্যাংক কি? কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার বিভিন্ন উপায়।
প্রাইজবন্ডের টাকা তোলার নিয়মঃ
কেউ যদি ড্র তে বিজয়ী হয় তবে যে ২ বছরের মধ্যে সেই টাকা উত্তোলন করতে পারবে। অন্যথায় তা সরকারী কোষাগারে জমা হবে। এছাড়াও কেনার সময় কোনো জন্ম নিবন্ধন কাগজ বা জাতীয় পরিচয়পত্র না লাগলেও টাকা তোলার সময় তা লাগবে। এছাড়াও বন্ডের রসিদ পেপার, নমিনী এবং প্রথম শ্রেণীর সরকারী কর্মকর্তার নিজস্ব স্বাক্ষর লাগবে।
প্রতি বছর ৪ বার এই ড্র অনুষ্ঠিত হয়। ৩১ জানুয়ারি, ৩০ এপ্রিল, ৩০ জুলাই ৩১ অক্টোবর এই চার দিন ড্র অনুষ্ঠিত হয়।
প্রাইজ বন্ড কেনো কিনবোঃ
ঝুঁকিমুক্ত:
প্রাইজ বন্ডগুলি ঝুঁকিমুক্ত, সরকার-সমর্থিত বিনিয়োগ যা আপনাকে বড় নগদ পুরস্কার জেতার সুযোগ দেয়। প্রাইজ বন্ডের জন্য সর্বনিম্ন ক্রয়ের পরিমাণ ১০০ টাকা।
ত্রৈমাসিক ড্র:
প্রতি ত্রৈমাসিকে, জানুয়ারি ৩১, এপ্রিল ৩০, জুলাই ৩১ এবং অক্টোবর ৩১ এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিটি ড্রতে নগদ পুরস্কার রয়েছে।
গোপনীয়তা:
প্রাইজ বন্ড থেকে বিজয় গোপন রাখা হয়। প্রাইজ বন্ড প্রাপকদের নাম প্রকাশ করা হয় না, এবং তারা বিজয়ী ছাড়া অন্য কারো কাছে প্রকাশ করা হয় না। আপনি খবরের কাগজে বা লটারির ফলাফল প্রকাশকারী ওয়েবসাইটে আপনার বিজয়ী সংখ্যাগুলি সন্ধান করতে পারেন। বিজয়ী নম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। বিজয়ী সংখ্যা জাতীয় প্রকাশনায় প্রকাশিত হয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকেও পাওয়া যায়।
বিনিয়োগ:
এটি আপনার বিনিয়গের একটি খুব ভালো আর বিশ্বস্ত মাধ্যম। কারন এটি একটি সরকারি স্কিম।
যেকোনো সময় নগদ:
প্রাইজ বন্ড আপনি চাইলে যে কোন সময় ক্যাশ করা যাবে।
অর্থ সঞ্চয়:
আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে যে কেনো আমরা প্রাইজ বন্ড কিনবো। আমাদের সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ রয়েছে। তাদের মধ্যে অর্থ সঞ্চয় প্রবণতাও খুব বেশি। তাই এর জন্য সবচেয়ে সহজ আর নিরাপদ উপায় হলো এই প্রাইজ বন্ড। যাদের পুজি অল্প এবং এই অল্প পুজি দিয়ে কিছু করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হতে পারে এটি। কেননা এতে লটারির মতো টাকা লসের কোনো সম্ভাবনা নেই এবং চাইলে যে কোনো সময় তা ভাঙ্গিয়ে টাকা আনা যায়।
কীভাবে পুরস্কার দাবি করবেন:
পুরস্কার দাবি করার জন্য, একটি আবেদনপত্র পূরণ করুন, যা যেকোনো ব্যাংক বা ডাকঘরে পাওয়া যাবে। আপনার প্রশ্নে বাংলাদেশ ব্যাংক শাখার মহাব্যবস্থাপককে লিখতে হবে। ড্রয়ের পর পুরস্কার দাবি করার মেয়াদ দুই বছর। এখানে প্রায় ২৬ টি সিরিজ রয়েছে, যার প্রত্যেকটিতে ১,০০০,০০০ রিওয়ার্ড বন্ড রয়েছে। যদি একটি প্রাইজ বন্ড নম্বর নির্বাচন করা হয়, সেই সিরিজের সকল প্রাইজ বন্ডও বেছে নেওয়া হয়। প্রাইজ বন্ডের সাথে তাদের কোন সুদ নেই। প্রতি বছর প্রায় ১১,৮০০ জন বিজয়ীদের প্রায় ৪২ কোটি টাকার পুরস্কার দেওয়া হয়।
বছরে চার বার প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত হলেও যাদের কাছে প্রাইজবন্ড তারা অনেক সময় ই ড্র’র রেজাল্ট মিলিয়ে দেখে না। এর পেছনে মেইন কারন হলো সচেতনার অভাব বা খামখেয়ালিপনা। অনেকেই তো এটারই খোঁজ খবর রাখে না যে বছরে কখন কখন যে ড্র হয় বা এর রেজাল্ট সংগ্রহ করতে পারে না। তাই অনেকেই তাদের প্রাইজবন্ডের সাথে ড্র’র রেজাল্ট মিলে যাওয়া সত্তেও নম্বর মিলিয়ে নিতে গাফিলতি করার কারনে কাঙ্ক্ষিত পুরস্কারও মিলে না।
বাংলাদেশ প্রাইজবন্ড চেকারঃ https://www.bb.org.bd/
বিঃদ্রঃ এই ব্লগের প্রত্যেকটা ব্লগ পোস্ট Sylhetism ব্লগের নিজস্ব ডিজিটাল সম্পদ। কেউ ব্লগের কোন পোস্ট কিংবা আংশিক অংশ ব্লগের কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া কপি পেস্ট করে অন্য কোথাও প্রকাশ করলে ব্লগ কর্তৃপক্ষ ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে মামলা করার অধিকার রাখে। এবং অবশ্যই কপিরাইট ক্লাইম করে যে মাধ্যমে এই ব্লগের পোস্ট প্রকাশ করা হবে সেখানেও অভিযোগ সাবমিট করা হবে।
ধন্যবাদ, ব্লগ কর্তৃপক্ষ।
কিন্তু প্রইজবন্ডের ১ম ২য় প্রাইজ গুলো একদিনো শুনলাম না কেউ পেতে। আমার জানা মতে একজন মাত্র ১০হাজার এর একটা পেয়েছিল।
প্রাইজবন্ড নিয়ে আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ! আর আমার অভিজ্ঞতা হলো আমি শুনেছি অনেকেই সরকারি প্রাইজবণ্ড কিনে অনেক টাকা জিতেছে।
আমি প্রাইজ বন্ড কিনতে চাই
প্রাইজবন্ড কিনতে চাইলে কিনে ফেলুন, প্রাইজবন্ডে ইনভেষ্ট হতে পারে গেইম চ্যাঞ্জার।
ভাই আমি প্রাইচ বন কিনতে চাই।। যদি ড্রতে হেরে যাই তাহলে কি আমি ওই টাকা ফিরত নেতে পারব
ভাই আমি প্রাইচ বন কিনতে চাই।। আমি যদি প্রাইচ বন না জিতি তাহলে কি টাকা ফিরত নিতে পারব
প্রাইজবন্ড কেনার দুই মাস পার হওয়ার পর প্রাইজবন্ড ”ড্র”র আওতায় আসে। ”ড্র” অনুষ্ঠিত হওয়ার দুই বছর পর পর্যন্ত পুরস্কারের টাকার জন্য আবেদন করা যায়। এর মধ্যে কেউ দাবি না করলে পুরস্কারের টাকা তামাদি (বিলুপ্ত বা অচল) হয়ে সরকারি কোষাগারে ফেরত যায়।
১০০ টাকার
আমি কিভাবে পেতে পারি
১০০ টাকার প্রাইজবন্ড
আসসালামু আলাইকুম আমি সহজ ভাবে কোথা থেকে কিভাবে ফাইজ বন্ড কিনতে পারবো