Jahura Mahmud
আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল ক্বিয়্যুম লা তা’খুজুহু সিনাত্যু ওয়ালা নাউম। লাহু মা ফিছছামা ওয়াতি ওয়ামা ফিল আরদ্। মান যাল্লাযী ইয়াস ফায়ু ইন দাহু ইল্লা বি ইজনিহি ইয়া লামু মা বাইনা আইদিহিম ওয়ামা খল ফাহুম ওয়ালা ইউ হিতুনা বিশাই ইম্ মিন ইল্ মিহি ইল্লা বিমা সাআ ওয়াসিয়া কুরসিইউ হুস ছামা ওয়াতি ওয়াল আরদ্ ওয়ালা ইয়া উদুহু হিফজুহুমা ওয়াহুয়াল আলিয়্যূল আজীম।
আয়াতুল কুরসি
আবু উমামাহ রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ বলেছেন, যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর আয়াতুল কুরসি পড়বে তার জন্য জান্নাতে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাঁধা থাকবে না। (নাসায়ী ৯৪৪৮ তাবারানী ৭৮৩২)
হাদিসে বর্ণিত আছে, আমাদের প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, “যে ঘরে নিয়মিত আয়াতুল কুরসি পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালাতে শুরু করে। (হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ))
রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেছেন, “যে ব্যক্তি সকালে আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে তাকে সন্ধ্যা পর্যন্তজিনদের থেকে রক্ষা করা হবে আর, যে সন্ধ্যায় পাঠ করবে তাকে সকাল পর্যন্ত রক্ষা করা হবে”।
আয়াতুলকুরসী শয়নকালে পাঠ করলে সকাল পর্যন্ত তার হেফাযতের জন্য একজন ফেরেশতা পাহারায়নিযু্ক্ত থাকে। যাতে শয়তান তার নিকটবর্তী হতে না পারে”
রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেছেন, “যে ব্যক্তি সকালে আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে তাকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জিনদের থেকে রক্ষা করা হবে আর, যে সন্ধ্যায় পাঠ করবে তাকে সকাল পর্যন্ত রক্ষা করা হবে”